ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কত আয় করা যায় ?
এটা এমন এক প্রশ্ন যার তৈরী কোন উত্তর নেই। আপনি যখন চাকরী করেন তখন সহজেই আপনার আয় কত বলতে পারেন । ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটা সহজ না। একজন ফ্রিল্যান্সারের আয় যে বিষয়গুলির ওপর নির্ভর করে সেগুলি এখানে তুলে ধরা হচ্ছে।
আপনি ফ্রিল্যান্সকে পেশা হিসেবে নিতে চাইলে প্রথমে মার্কেটিং এর দক্ষতাবাড়ান। বলা হয় বাংলাদেশীদের মার্কেটিং এ দক্ষতা কম। নিজেদেরকে ঠিকভাবে তুলে ধরতে পারেন না বলে যোগ্যতা থাকা সত্তেও অনেকে কাজ পান না। এখানে ভালো আয় করতে চাইলে প্রথমে নিজের দক্ষতা প্রকাশ করতে হবে । বিষয়টি অনেকটাই দোকানদারীর মত। আপনার দোকানে কত জিনিস আছে সেকথা না জানালে ক্রেতা পাবেন না। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার যোগ্যতা কি সেটা প্রকাশ না করে কাজ আশা করতে পারেন না
মার্কেটিং এর দক্ষতা থাকাই যথেষ্ট নয়, একে নেশায় পরিনত করতে হবে। যদিও বাস্তবে অনেকেই কাজটি পছন্দ করেন না । আপনি বিশ্বের সবচেয়ে ভাল গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারেন কিন্তু সেটা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজে আসবে না যদি সঠিক ক্লায়েন্টের কাছে না পৌছান। নিজের দক্ষতা প্রকাশ করাই যথেষ্ট না, বরং প্রতি মুহুর্তে খোজ করা প্রয়োজন কোথায় আরেকটু ভাল ক্লায়েন্ট পাওয়া । প্রশ্ন থাকতে পারে এরসাথে ফ্রিল্যান্সারের আয়ের সরাসরি সম্পর্ক এত গুরুত্বপুর্ন কেন। বাস্তবতা হচ্ছে, যারা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সবচেয়ে ভাল করেন তারা তাদের কাজে সবচেয়ে দক্ষ এটা ধরে নেয়া যায় না । বরং যারা যোগাযোগে দক্ষ তারা তারচেয়ে দক্ষ ব্যক্তির চেয়ে ভাল কাজের সুযোগ পান এবং ফল হিসেবে বেশি আয় করেন। স্বাভাবিকভাবেই আপনি দক্ষতাকে উপেক্ষা করতে পারেন না। বেশি কাজ পাওয়া এবং বেশিমুল্যের কাজ পাওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সাধারন মানের গ্রাফিক ডিজাইনার ঘন্টাপ্রতি ৪০ ডলারে কাজ করতে পারেন, যার দক্ষতা বেশি তিনি নিতে পারেন ৮০ ডলার। ৪০ ডলারের যোগ্যতা নিয়ে ৮০ ডলার আশা করা অনুচিত । যারা মার্কেটিং এ ততটা দক্ষ নন তারা অনেকে যোগ্যতা দিয়ে সেটা পুরন করার চেষ্টা করেন। প্রতি মুহুর্তে নিজের দক্ষতাকে বাড়াতে থাকেন এবং আশা করেন কোন এক সময় সঠিক ক্লায়েন্টের কাছে নিজেকে তুলেধরার সুযোগ পাবেন। এককথায় ফ্রিল্যান্সার কত আয় করতে পারেন সেটা প্রকাশ করা যেতে পারে এভাবে, আপনার কাজে দক্ষতা এবং যোগাযোগের দক্ষতা যত বেশি আয় ততটাই বেশি। এই দুইএর সমম্বয় করে মাসে কয়েখ হাজার ডলার আয় করা সম্ভব।
আপনি ফ্রিল্যান্সকে পেশা হিসেবে নিতে চাইলে প্রথমে মার্কেটিং এর দক্ষতাবাড়ান। বলা হয় বাংলাদেশীদের মার্কেটিং এ দক্ষতা কম। নিজেদেরকে ঠিকভাবে তুলে ধরতে পারেন না বলে যোগ্যতা থাকা সত্তেও অনেকে কাজ পান না। এখানে ভালো আয় করতে চাইলে প্রথমে নিজের দক্ষতা প্রকাশ করতে হবে । বিষয়টি অনেকটাই দোকানদারীর মত। আপনার দোকানে কত জিনিস আছে সেকথা না জানালে ক্রেতা পাবেন না। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার যোগ্যতা কি সেটা প্রকাশ না করে কাজ আশা করতে পারেন না
মার্কেটিং এর দক্ষতা থাকাই যথেষ্ট নয়, একে নেশায় পরিনত করতে হবে। যদিও বাস্তবে অনেকেই কাজটি পছন্দ করেন না । আপনি বিশ্বের সবচেয়ে ভাল গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারেন কিন্তু সেটা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজে আসবে না যদি সঠিক ক্লায়েন্টের কাছে না পৌছান। নিজের দক্ষতা প্রকাশ করাই যথেষ্ট না, বরং প্রতি মুহুর্তে খোজ করা প্রয়োজন কোথায় আরেকটু ভাল ক্লায়েন্ট পাওয়া । প্রশ্ন থাকতে পারে এরসাথে ফ্রিল্যান্সারের আয়ের সরাসরি সম্পর্ক এত গুরুত্বপুর্ন কেন। বাস্তবতা হচ্ছে, যারা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সবচেয়ে ভাল করেন তারা তাদের কাজে সবচেয়ে দক্ষ এটা ধরে নেয়া যায় না । বরং যারা যোগাযোগে দক্ষ তারা তারচেয়ে দক্ষ ব্যক্তির চেয়ে ভাল কাজের সুযোগ পান এবং ফল হিসেবে বেশি আয় করেন। স্বাভাবিকভাবেই আপনি দক্ষতাকে উপেক্ষা করতে পারেন না। বেশি কাজ পাওয়া এবং বেশিমুল্যের কাজ পাওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সাধারন মানের গ্রাফিক ডিজাইনার ঘন্টাপ্রতি ৪০ ডলারে কাজ করতে পারেন, যার দক্ষতা বেশি তিনি নিতে পারেন ৮০ ডলার। ৪০ ডলারের যোগ্যতা নিয়ে ৮০ ডলার আশা করা অনুচিত । যারা মার্কেটিং এ ততটা দক্ষ নন তারা অনেকে যোগ্যতা দিয়ে সেটা পুরন করার চেষ্টা করেন। প্রতি মুহুর্তে নিজের দক্ষতাকে বাড়াতে থাকেন এবং আশা করেন কোন এক সময় সঠিক ক্লায়েন্টের কাছে নিজেকে তুলেধরার সুযোগ পাবেন। এককথায় ফ্রিল্যান্সার কত আয় করতে পারেন সেটা প্রকাশ করা যেতে পারে এভাবে, আপনার কাজে দক্ষতা এবং যোগাযোগের দক্ষতা যত বেশি আয় ততটাই বেশি। এই দুইএর সমম্বয় করে মাসে কয়েখ হাজার ডলার আয় করা সম্ভব।
Post a Comment