যারা কুকুর পোষেণ, তাদের হূদরোগ বা অন্য কোনো কারণে অকালে মৃত্যুর আশঙ্কা অনেক কমে যায়
কুকুর প্রভুভক্ত প্রাণী এই কথাটি কমবেশী সবার জানা। কিন্তু নতুন এক গবেষণায় চমকপ্রদ এক তথ্য দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন ঐ গবেষণায় বলা হচ্ছে, যারা এক বা একাধিক কুকুর পোষেণ, তাদের হূদরোগ বা অন্য কোনো কারণে অকালে মৃত্যুর আশঙ্কা অনেক কমে যায়। এই তথ্য নিশ্চিতভাবেই যারা কুকুর পোষেণ তাদের জন্য দারুণ একটি সুখবর। গবেষকরা বলছেন, কেবল মানসিক প্রশান্তি নয়, কুকুর পোষার অন্য উপকারিতাও রয়েছে। সুইডেনের প্রায় ৩৫ লাখ বাসিন্দার ওপর চালানো এক জরিপে এমন ফল দেখেছেন গবেষকেরা।
বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্টিফিক রিপোর্টে প্রকাশিত ঐ গবেষণায় বলা হয়েছে, গবেষক দল ২০০১ সাল থেকে ২০১২ পর্যন্ত হূদরোগ এবং অন্যান্য কারণে মানুষের অকাল মৃত্যুর হারের তথ্য এবং কারণ পরীক্ষা করেছে। ৪০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা কুকুর পোষেণ, বিশেষ করে শিকারী জাতের কুকুর তাদের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার হার বেশ কম। টেরি, রিট্রিভার জাতের যেসব কুকুর গন্ধ শুঁকে কোনো কিছু চিহ্নিত করার ক্ষমতা রাখে, এমন কুকুরের মালিকের সব ধরনের হূদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এর কারণ হিসেবে গবেষকেরা বলছেন, কুকুর পোষার কারণে যে কাউকে শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকতে হয়। এছাড়া কুকুর থাকার কারণে বাড়িতে কিছু ক্ষুদ্রাতিকায় ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা মানুষের জন্য উপকারী।
গবেষণায় দেখা গেছে, কুকুরের মালিক যারা একা থাকেন তাদের ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি এবং ১১ শতাংশ পর্যন্ত হূদরোগের ঝুঁকি কম থাকে। গবেষক দলের সদস্য ডা. মুবাঙ্গা বলছেন, এসব ক্ষেত্রে কুকুর পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে ওঠে, যে কারণে একাকীত্ব অনেকটাই ঘুচে যায়।-বিবিসি
বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্টিফিক রিপোর্টে প্রকাশিত ঐ গবেষণায় বলা হয়েছে, গবেষক দল ২০০১ সাল থেকে ২০১২ পর্যন্ত হূদরোগ এবং অন্যান্য কারণে মানুষের অকাল মৃত্যুর হারের তথ্য এবং কারণ পরীক্ষা করেছে। ৪০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা কুকুর পোষেণ, বিশেষ করে শিকারী জাতের কুকুর তাদের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার হার বেশ কম। টেরি, রিট্রিভার জাতের যেসব কুকুর গন্ধ শুঁকে কোনো কিছু চিহ্নিত করার ক্ষমতা রাখে, এমন কুকুরের মালিকের সব ধরনের হূদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এর কারণ হিসেবে গবেষকেরা বলছেন, কুকুর পোষার কারণে যে কাউকে শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকতে হয়। এছাড়া কুকুর থাকার কারণে বাড়িতে কিছু ক্ষুদ্রাতিকায় ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা মানুষের জন্য উপকারী।
গবেষণায় দেখা গেছে, কুকুরের মালিক যারা একা থাকেন তাদের ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি এবং ১১ শতাংশ পর্যন্ত হূদরোগের ঝুঁকি কম থাকে। গবেষক দলের সদস্য ডা. মুবাঙ্গা বলছেন, এসব ক্ষেত্রে কুকুর পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে ওঠে, যে কারণে একাকীত্ব অনেকটাই ঘুচে যায়।-বিবিসি
Post a Comment